কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) পড়ার সময় শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক ছাত্র হিসেবে ‘বেকার গভর্নমেন্ট হোস্টেল’ এর ২৪ নং কক্ষে থাকতেন (১৯৪৬)। শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণার্থে কক্ষটিকে এখন জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে।

বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সচিবালয় গেইটে অবস্থান ধর্মঘটে পুলিশের হামলায় আহত সহযোদ্ধা শওকত আলীকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৪৮)।

পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৫৬)।

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যান এবং হেড অব স্টেট মাও সে তুঙের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করছেন শেখ মুজিবুর রহমান (অক্টোবর, ১৯৫৭)।

কারামুক্ত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে সাথে নিয়ে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী বক্তব্য রাখছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২) ।

লাহোরে, পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের পক্ষে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণা করছেন শেখ মুজিবুর রহমান (৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬)।

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের অভ্যন্তরে স্থাপিত স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে নেয়ার পথে শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৬৯) ।

‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম’- রেসকোর্স ময়দানে মুক্তিকামী লাখো মানুষের মহাসমুদ্রে এক ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিলেন স্বাধীনতার ডাক (৭ মার্চ, ১৯৭১)। ১৯ মিনিটের এই ভাষণকে ইউনেস্কো বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট শুরুর পূর্ব মুহূর্তে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায়। করাচি এয়ারপোর্টে পাক সৈন্য বেষ্টিত বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৪ এপ্রিল, ১৯৭১)।

লন্ডনের ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ (জানুয়ারি, ১৯৭২) ।

দেশে ফিরে তেজগাঁও বিমানবন্দরে উপস্থিত বিপুল জনতার অভিবাদনের জবাব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। (১০ জানুয়ারি, ১৯৭২) ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘরে ফেরার পর আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি (১০ জানুয়ারি, ১৯৭২) ।

ঢাকা স্টেডিয়ামে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র জমাদান অনুষ্ঠানে জনতার অভিবাদনের জবাব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৩১ জানুয়ারি, ১৯৭২) ।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যুদ্ধাহত এক মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৭২) ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে এলেন মুক্তিযুদ্ধের সুহৃদ মার্কিন সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি ও তাঁর স্ত্রী। ছবিতে আরো আছেন বঙ্গবন্ধুর তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল এবং শেখ রাসেল (১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) ।

স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম শহীদ দিবস উদযাপনে বক্তৃতা দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) ।

দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকার উদ্বোধনী সংখ্যা দেখছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পাশে পত্রিকার সম্পাদক-প্রকাশক শেখ ফজলুল হক মনি (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) ।

ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়, সংগীত শিল্পী শ্যামল মিত্র, স্বপ্না রায়, জয়ন্ত দাস, সুমিত্রা মুখার্জি, আপেল মাহমুদ, বরুণ বক্সী, অমল মুখার্জী, শেখ জামাল (ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)।

সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাগত জানাচ্ছেন সোভিয়েত নেতা আলেক্সাই কোসিগিন (১ মার্চ, ১৯৭২) ।

সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রেমলিনে বক্তৃতারত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (মার্চ, ১৯৭২)।

বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিদায়ী প্যারেডে অভিবাদন গ্রহণ করছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১২ মার্চ, ১৯৭২) ।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ সফর। বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ, ১৯৭২) ।

বাংলাদেশ সফরে ইন্দিরা গান্ধী। সঙ্গে আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ও কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল (১৭ মার্চ, ১৯৭২) ।

সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৮ মার্চ, ১৯৭২) ।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সস্ত্রীক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (মার্চ, ১৯৭২) ।

গণপরিষদের অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১০ এপ্রিল, ১৯৭২)।

স্বাধীনতার পরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ কর্তৃক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আজীবন সদস্যপদ প্রদান ও সংবর্ধনা দেয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৬ মে, ১৯৭২)।

বড় মেয়ে শেখ হাসিনা ও নাতি সজীব ওয়াজেদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

রেসকোর্স ময়দানের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ইন্দিরা মঞ্চে আওয়ামী লীগের জনসভায় বক্তৃতা দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

স্বাধীন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রথম সাধারণ নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (মার্চ, ১৯৭৩) ।

কানাডার অটোয়ায় কমনওয়েলথের সরকার প্রধানদের সম্মেলনে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (আগস্ট, ১৯৭৩)।

জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট কেনেথ কাউন্ডার সাথে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৩ আগস্ট, ১৯৭৩) ।

আলজেরিয়ায় জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে বক্তৃতা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩) ।

আলজেরিয়ায় জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল ক্যাস্ত্রোর সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩) ।

মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সা'দাতকে আলিঙ্গন করছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৭৩) ।

জাপানে রাষ্ট্রীয় সফরে গার্ড অব অনার গ্রহণ করছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সঙ্গে রয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী কাকুয়েই তানাকা (অক্টোবর, ১৯৭৩) ।

মালয়েশিয়ার রাজা আব্দুল হালিমের সাথে আলোচনারত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৩ ডিসেম্বর, ১৯৭৩) ।

ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত উপকূলে সর্বস্ব হারানো মানুষের দুঃখ দুর্দশার বিবরণ শুনছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৭৩) ।

আহাররত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, পাশে দাঁড়িয়ে আছেন স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব।

পিতা–মাতাসহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাবা শেখ লুৎফর রহমান এবং মা শেখ সায়েরা খাতুনের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

প্রিয় খোকাকে জড়িয়ে ধরে আছেন মা শেখ সায়েরা খাতুন।

বাংলাদেশ সফরকারী মিশরীয় ট্রেড মিশনের একজন সদস্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পবিত্র কুরআনের ক্যালিওগ্রাফি উপহার দিচ্ছেন।

লাহোরে মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের ওআইসি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪) ।

বার্মার প্রেসিডেন্ট নে উইন-এর সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (২৮ এপ্রিল, ১৯৭৪) ।

ঐতিহাসিক মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৬ মে, ১৯৭৪) ।

মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরের পর হাস্যোজ্জ্বল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৬ মে, ১৯৭৪) ।

বাংলাদেশ সফরে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভি. ভি. গিরি। উষ্ণ আলিঙ্গনের মাধ্যমে সাদর অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৫ জুন, ১৯৭৪)।

ইরাকের প্রেসিডেন্ট আহমেদ হাসান আল বকরের সাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (৮ অক্টোবর, ১৯৭৪) ।

সাদ্দাম হোসেন এবং ইরাকের বিপ্লবী কমান্ড কাউন্সিলের সাথে আলোচনারত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (অক্টোবর, ১৯৭৪) ।

কুয়েতের আমিরের সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১০ নভেম্বর, ১৯৭৪)।

পল্লীকবি জসীম উদ্‌দীনের সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সন্তান শেখ হাসিনা, শেখ রাসেল ও নাতি সজীব ওয়াজেদ এবং নাতনি সায়মা ওয়াজেদের সঙ্গে একান্ত পারিবারিক সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আলিঙ্গনে কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেল।

সফল বিদেশ সফর শেষে দেশে ফিরলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিমানের সিঁড়িতেই তাকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

মন্ত্রীসভার মিটিঙে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

গণভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে বদরুন্নেসা আহমেদ, সাজেদা চৌধুরী, আইভি রহমান, সাহারা খাতুন, মমতাজ বেগম, দুনিয়া বেগম, খালেদা খানমসহ মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে গণভবনে শিশুদের ঢল। বঙ্গবন্ধুর পাশে কর্ণেল জামিল ও ব্যক্তিগত সচিব মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন (১৭ মার্চ, ১৯৭৫) ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শেষ জন্মদিনে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের পক্ষ থেকে পিতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন পুত্র শেখ কামাল (১৭ মার্চ, ১৯৭৫)।

বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের উদ্বোধন শেষে গার্ড অব অনার গ্রহণ করছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পাশে প্রধানমন্ত্রী এম মনসুর আলী (১৪ জুন, ১৯৭৫)। 

শেখ কামালের সহধর্মিণী সুলতানা কামালকে শরবত খাইয়ে দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। পাশে বসে আছেন হাস্যোজ্জ্বল শ্বশুর বঙ্গবন্ধু (জুলাই, ১৯৭৫) । 

নবদম্পতি শেখ জামাল এবং পারভীন জামাল রোজীর সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের বিয়ের মাত্র তিন দিন পরই অনাড়ম্বরভাবে বিয়ে হয় শেখ জামালের। ছবিতে আরো আছেন শেখ কামাল এবং তাঁর স্ত্রী সুলতানা কামাল (১৭ জুলাই, ১৯৭৫)।

১৫ আগস্টের ভোরে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে নিজ বাসভবনে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী ও উচ্চাভিলাষী বিশ্বাসঘাতক অফিসারদের হাতে সপরিবারে নিহত হন। দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে অন্ধকারতম দিন। বাঙালি জাতি এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করে এবং সাথে সাথে স্মরণ করে বিশাল হৃদয়ের সেই মহাপ্রাণ মানুষটিকে যিনি তাঁর সাহস, শৌর্য, আদর্শের মধ্য দিয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন বাঙালি জাতির অন্তরে।